বাবা-মা ও দুই বোনের লা’শ সঙ্গে নিয়ে দাদার লা’শ দেখ’তে যাচ্ছে ছোট্ট মিম

খুলনায় দাদার মৃ;;ত্যুর খবরে বাবা-মা ও দুই বোনের সঙ্গে ঢাকা থেকে বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছিল শিশু মিম।তবে দাদার লা;;’শ দেখার আগেই পরিবারের সব সদস্যকে হা’;রা;তে হলো তাকে। সে বাদে তার সঙ্গে থাকা সবাই

দু’;র্ঘ;ট;না’য় মা;;’রা গেছে। এবার তাই বাবা-মা ও দুই বোনকে নিয়ে বরং তাদের লা’;;শ সঙ্গে নিয়ে দাদার লা’;;শ দেখতে যেতে হচ্ছে তাকে।

সোমবার মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় পদ্মা নদীতে একটি বা’ল্কহে’ডের সঙ্গে স্পিডবোটের সং’;;ঘ;’র্ষ হয়। এতে স্পিডবোটটি ডু;বে যায়। এ ঘট;নায় এ পর্যন্ত ২৬ জনের লা’;;শ উ’;দ্ধা’র করা হয়েছে। যাদের মধ্যে আছে মিমের

বাবা-মা ও দুই বোনের লা’;;শও। দুপুরে শিবচরের পাঁচ্চর রয়েল হাসপাতালে ভর্তি শি’শু মিমকে জিজ্ঞা;সা করলে বাবা মা ও দুই বোনের বর্ণনা দিতে গিয়ে কা’ন্নায় ভে;’ঙে পরে সে। শিবচর ইউএনও অফিসের এক কর্মচারী ও বাংলাবাজার স্পিডবোট ঘা;টের নৈ’শ প্র;হরী দেলোয়ার ফকিরের তত্বাবধানে শিশুটি হাসপাতালের একটি কক্ষে দুপুরের খাবার খাচ্ছিল তখন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শিশু মিমের বাবা মনির হোসেন, মা হেনা বেগম, ছোট দুই বোন সুমি (৫) ও রুমি (৩) স্পিডবোট দু’;র্ঘ;ট;’নায় মা’;;রা গেছে। তাদের লা’;;শ উ’দ্ধা’র করা হয়েছে। লা’;;শ রাখা হয়েছে স্থানীয় একটি স্কুল মাঠে। খুলনার তেরখাদায় এ পরিবারের বাড়ি। সেখানেই যাচ্ছিলেন তারা।

মিমকে উ’দ্ধারকা’রী নৌ পুলিশের কনস্টেবল মেহেদী বলেন, ‘শিশুটিকে নদীতে ব্যাগ ধ;রে ভা;;সতে দেখি। হাত ও

চোখের কাছে আ;’ঘা’;তের চি;’হ্ন ছিল সা;মান্য। দ্রুত তাকে পাঁচ্চর রয়েল হাসপাতালে পাঠানো হয়। শিশুটির পরিবারের সকল সদস্যরাই মা’;;রা গেছে। শিশু মিম শুধু জানে তার মা, বাবা, বোনেরা কেউ বেঁ;চে নেই।

মাঝে মাঝেই মা মা বলে কেঁ’;দে উঠছে সে। কান্নারত অবস্থায় মিম বলে, ‘আমরা দাদু বাড়ি যাচ্ছিলাম। দাদা মা;;’রা গেছে। তাকে দেখতে। আমার আর কেউ নাই।’